দোলনচাঁপা নামের শুভ্র আর সুগন্ধী ফুলটা এর রূপ আর গন্ধের জন্য বরাবরই আকর্ষণীয়। বাংলায় দোলনচাঁপা বারবার উঠে এসেছে কবিতায় আর গানে, উঠে এসেছে প্রেম প্রকাশের মাধ্যম হিসেবে।
বর্ষার ফুল দোলনচাঁপার দেখা শরতেও অল্পবিস্তর মেলে। তীব্র আলোর সাথে অভিমান আছে এই ফুলের। বিকেল অথবা সন্ধ্যার আগে তাই দুই পাপড়ির চমৎকার এই ফুলটি নজরে আসে না। বর্ষার সন্ধ্যায় একরাশ সুগন্ধ নিয়ে হাজির হয় দোলনচাঁপা; তবেই তো প্রেমের সাথে, কবির সাথে আষ্টেপৃষ্ঠে বাঁধা পড়ে আছে সেই কবে থেকে।
বর্ষার ফুল দোলনচাঁপার দেখা শরতেও অল্পবিস্তর মেলে। তীব্র আলোর সাথে অভিমান আছে এই ফুলের। বিকেল অথবা সন্ধ্যার আগে তাই দুই পাপড়ির চমৎকার এই ফুলটি নজরে আসে না। বর্ষার সন্ধ্যায় একরাশ সুগন্ধ নিয়ে হাজির হয় দোলনচাঁপা; তবেই তো প্রেমের সাথে, কবির সাথে আষ্টেপৃষ্ঠে বাঁধা পড়ে আছে সেই কবে থেকে।
দোলনচাঁপার বৈজ্ঞানিক নাম Hedychium coronarium. এটি Zingiberaceae পরিবারের সদস্য।
দোলনচাঁপার নান্দনিক পাপড়িগুলো সাদা প্রজাপতির কথা মনে করিয়ে দেয় সহজেই। ফুলেল গাছটার দিকে তাকালে একরাশ সাদা প্রজাপতির কথা মনে না এসেই যায় না। এই গাছের গড়নের সাথে আদা গাছের সাদৃশ্য চোখে পড়ে। তাই এর ইংরেজি প্রচলিত নাম Butterfly Ginger Lily অথবা White Ginger Lily.
দোলনচাঁপার নান্দনিক পাপড়িগুলো সাদা প্রজাপতির কথা মনে করিয়ে দেয় সহজেই। ফুলেল গাছটার দিকে তাকালে একরাশ সাদা প্রজাপতির কথা মনে না এসেই যায় না। এই গাছের গড়নের সাথে আদা গাছের সাদৃশ্য চোখে পড়ে। তাই এর ইংরেজি প্রচলিত নাম Butterfly Ginger Lily অথবা White Ginger Lily.
নামকরণ
দোলনচাঁপার বৈজ্ঞানিক নাম Hedychium coronarium. এর নামের প্রথম অংশ Hedychium এসেছে গ্রীক দুটি শব্দ Hedys এবং Chios থেকে। Hedys অর্থ Sweet বা মিষ্টি এবং Chios অর্থ Snow বা তুষার।
মিষ্টি সুন্দর গন্ধের তুষারশুভ্র এই ফুলটির নাম আর কি ই বা হতে পারে!
মিষ্টি সুন্দর গন্ধের তুষারশুভ্র এই ফুলটির নাম আর কি ই বা হতে পারে!
Description/ বর্ণনা
দোলনচাঁপা গাছ জীবনীশক্তিতে ভরপুর। এর জীবন নিঃসন্দেহে চমকপ্রদ।
দোলনচাঁপা বহুবর্ষজীবী কন্দজ উদ্ভিদ। দোলনচাঁপা যে ভীষণভাবে ছায়াময় শীতল পরিবেশ ভালোবাসে সেটা তার ফুলের এবং গাছের মৌসুমের প্রকৃতি দেখেই বলে দেয়া যায়।
বিকেলের শেষভাগে ফুটে সকাল হতে হতে ঝরে পড়ে দোলন চাঁপা। ওদিকে বর্ষায় ফুটতে শুরু করে শরৎ শেষ হতে হতে এর ফুলের মৌসুম শেষ হয়। শীতকালে এর কান্ড মরে গিয়ে গাছ শুকিয়ে যায়। গ্রীষ্মে কান্ডের পুনর্জন্ম হয়। নতুন করে জেগে ওঠে গাছ। বিশেষ করে গ্রীষ্মের দু এক পশলা বৃষ্টির পর মাটি ফুড়ে নতুন করে জন্ম হয় দোলনচাঁপা গাছের।
গাছটি ৩০ থেকে ৪০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত উঁচু হয়। সর্বোচ্চ ৬ ফুট লম্বা হতে পারে। দোলনচাঁপা গাছ দেখতে অনেকটাই আদা বা হলুদ গাছের মতো।
পাতা গুলো গাঢ় সবুজ রঙ্গের, লেন্স আকৃতির, ৮-২৪ ইঞ্চি লম্বা ও ২-৫ ইঞ্চি চওড়া।
গ্রীষ্মের মধ্যভাগ থেকে বসন্ত পর্যন্ত গাছটির অগ্রভাগে ৬-১২ ইঞ্চি পুষ্পমঞ্জুরি দেখা যায় এবং ক্রমান্বয়ে সাদা দুই পাপড়ির প্রজাপতি ফুল ফুটতে থাকে।
দোলনচাঁপার প্রজাতির সংখ্যা প্রায় ৪০টি। সাদা ছাড়াও সামান্য হলদে বা লালচে রঙের দোলনচাঁপার দেখা কখনও মিলে যায়। আবার কোনো কোনো ফুলে থাকতেই পারে গাঢ় হলুদ বা কমলা রঙের ছিটে।
দোলনচাঁপা বহুবর্ষজীবী কন্দজ উদ্ভিদ। দোলনচাঁপা যে ভীষণভাবে ছায়াময় শীতল পরিবেশ ভালোবাসে সেটা তার ফুলের এবং গাছের মৌসুমের প্রকৃতি দেখেই বলে দেয়া যায়।
বিকেলের শেষভাগে ফুটে সকাল হতে হতে ঝরে পড়ে দোলন চাঁপা। ওদিকে বর্ষায় ফুটতে শুরু করে শরৎ শেষ হতে হতে এর ফুলের মৌসুম শেষ হয়। শীতকালে এর কান্ড মরে গিয়ে গাছ শুকিয়ে যায়। গ্রীষ্মে কান্ডের পুনর্জন্ম হয়। নতুন করে জেগে ওঠে গাছ। বিশেষ করে গ্রীষ্মের দু এক পশলা বৃষ্টির পর মাটি ফুড়ে নতুন করে জন্ম হয় দোলনচাঁপা গাছের।
গাছটি ৩০ থেকে ৪০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত উঁচু হয়। সর্বোচ্চ ৬ ফুট লম্বা হতে পারে। দোলনচাঁপা গাছ দেখতে অনেকটাই আদা বা হলুদ গাছের মতো।
পাতা গুলো গাঢ় সবুজ রঙ্গের, লেন্স আকৃতির, ৮-২৪ ইঞ্চি লম্বা ও ২-৫ ইঞ্চি চওড়া।
গ্রীষ্মের মধ্যভাগ থেকে বসন্ত পর্যন্ত গাছটির অগ্রভাগে ৬-১২ ইঞ্চি পুষ্পমঞ্জুরি দেখা যায় এবং ক্রমান্বয়ে সাদা দুই পাপড়ির প্রজাপতি ফুল ফুটতে থাকে।
দোলনচাঁপার প্রজাতির সংখ্যা প্রায় ৪০টি। সাদা ছাড়াও সামান্য হলদে বা লালচে রঙের দোলনচাঁপার দেখা কখনও মিলে যায়। আবার কোনো কোনো ফুলে থাকতেই পারে গাঢ় হলুদ বা কমলা রঙের ছিটে।
কোথায় পাওয়া যায়
সমতল এবং পাহাড়ী মাটি দুই জায়গাতেই ভালো হয় দোলনচাঁপা। ভেজা মাটি এর প্রিয়।
দোলনচাঁপার আদি নিবাস দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া। মূলত উত্তর ভারত। বাংলাদেশেও বিস্তর দেখা মেলে।
দোলনচাঁপার আদি নিবাস দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া। মূলত উত্তর ভারত। বাংলাদেশেও বিস্তর দেখা মেলে।