ছোট্ট একটা পাখি। মায়াবী আর সুন্দর দেখতে। সবুজাভ শরীরটাকে দিব্যি বাতাসে ভাসিয়ে দিয়ে পোকা শিকার করে বেড়াচ্ছে। পুঁচকে এই পাখিটাকে দেখলেই বুঝবেন যে এইটা - সুইচোরা। নামটা শুনে অবাক লাগছে? নামের সাথে কিন্তু পাখিটার মিল আছে যথেষ্টই। লেজের আগায় সুইয়ের মতো সরু পালক থাকাতেই তার এমন নাম।
সুইচোরা পাখির ইংরেজি নাম Bee Eater. নামটা কিন্তু মজার - মৌমাছিখেকো। হ্যাঁ, পাখিটা মৌমাছিখেকোই বটে। মৌমাছি তার যথেষ্ট পছন্দের খাবার। শুধু কী তাই, তাদের মোট খাদ্যের ১৫ ভাগই হচ্ছে মৌমাছি। সুইচোরা উড়ন্ত পতঙ্গ খেতেই বেশি পছন্দ করে। এদের খাবার গ্রহণ প্রক্রিয়াটিও বেশ শৈল্পিক। মৌমাছিকে ধরে খাওয়ার আগে মৌমাছির হুল চাপ দিয়ে ভেঙে ফেলে এবং গাছের সঙ্গে ঘষে অনেক ভোঁতা করে নেয়। খুব করে চাপ দিয়ে বিষ বের করে সম্পূর্ণ নিরাপদভাবে মৌমাছিটিকে খায়। ওদের পোকা শিকারের ধরনটাকেও শিল্প বলতে হয়।
সুইচোরা পাখির ইংরেজি নাম Bee Eater. নামটা কিন্তু মজার - মৌমাছিখেকো। হ্যাঁ, পাখিটা মৌমাছিখেকোই বটে। মৌমাছি তার যথেষ্ট পছন্দের খাবার। শুধু কী তাই, তাদের মোট খাদ্যের ১৫ ভাগই হচ্ছে মৌমাছি। সুইচোরা উড়ন্ত পতঙ্গ খেতেই বেশি পছন্দ করে। এদের খাবার গ্রহণ প্রক্রিয়াটিও বেশ শৈল্পিক। মৌমাছিকে ধরে খাওয়ার আগে মৌমাছির হুল চাপ দিয়ে ভেঙে ফেলে এবং গাছের সঙ্গে ঘষে অনেক ভোঁতা করে নেয়। খুব করে চাপ দিয়ে বিষ বের করে সম্পূর্ণ নিরাপদভাবে মৌমাছিটিকে খায়। ওদের পোকা শিকারের ধরনটাকেও শিল্প বলতে হয়।
Meropidae গোত্রের Merops, Nyctyornis এবং Meropogon গণের ছোটো আকারের এক প্রকার পাখির সাধারণ নাম। সাব-সাহারান আফ্রিকা থেকে সেনেগাল এবং গাম্বিয়া থেকে ইথিওপিয়া পর্যন্ত এই পাখি প্রচুর দেখা যায়। আফ্রিকার নীল উপত্যাকাতেও এই পাখি অল্পবিস্তর চোখে পড়ে। এশিয়ার আরব উপদ্বীপ, ভারত, বাংলাদেশ থেকে ভিয়েৎনাম পর্যন্ত এই পাখি দেখা যায়। এই সব অঞ্চলে নানা প্রজাতির সুইচোরা দেখা যায়। বাংলাদেশে এর বেশ কয়েকটি প্রজাতি পাওয়া যায়। বাংলাদেশে নদীর তীরবর্তী বনাঞ্চলে এদের বেশি দেখা যায়। এরা টিউ টিউ শব্দ করে থাকে।
সুইচোরা পাখিটি প্রায় ২০ সেমি লম্বা। ভারী মিষ্টি একটা পাখি সুইচোরা। উজ্জ্বল চোখ। বাঁকানো লম্বা ঠোঁট। ডানা হয় লম্বাটে, পা দুটো তুলনামূলক খাটো, লম্বা লেজ। পৃথিবীতে সব মিলিয়ে ২৪ প্রজাতির সুইচোরা আছে। প্রজাতিভেদে তাদের শরীরের মাপ ৬ থেকে ১৪ ইঞ্চি। পুরুষ ও মেয়ে পাখির মধ্যে তেমন কোনো পার্থক্য নেই। আর সব প্রজাতির সুইচোরারই আচার-ব্যবহার, খাদ্যাভ্যাস, বসবাসের ধরন, ওড়ার ধরন প্রায় একই রকম। প্রজাতিভেদে রঙে ভিন্নতা থাকলেও সবার শরীরেই সবুজ রঙের আধিক্য লক্ষণীয়।
সুইচোরা পাখি বাসা বানায় মাটিতে গর্ত করে। বছরে দুবার বাসা করে। বাসা বাঁধার সময় বর্ষা ও হেমন্ত ছাড়া অন্য সব ঋতু। ২ থেকে ৬ দিন লাগিয়ে তারা বাসা করার জায়গা নির্ধারণ করে। ঠোঁট ও পা দিয়ে গর্ত করে। গর্তের মুখ ছোট হয় এবং ভেতরের দিকে যেতে যেতে ক্রমশ তা বড় হতে থাকে। ডিম পাড়ার জায়গাটাকে গোলাকার রাখে সুইচোরা। গর্ত খোঁড়ার এই কাজ শেষ করতে তাদের লাগে ৫-৭দিন। তারা এমনভাবে বাসা করে যে বৃষ্টি বা বন্যা হলেও তাদের গর্তের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা কম।
মজার বিষয় হলো সুইচোরাকে পুরোপুরি সামাজিক পাখি বলা যায়। মানুষের মতো ওরা একসঙ্গে থাকতে ভালোবাসে। যখন বাসা বানায় সবাই একসসেঙ্গই কাছাকাছি বাসা বানিয়ে থাকতে তারা পছন্দ করে।
অধিকাংশ ক্ষেত্রেই একসাথে ৬টা করে ডিম পাড়ে সুইচোরা। তবে কখনো কখনো এর কমবেশিও হয়। পুরুষ ও মেয়ে পাখি দুজনে মিলেই ডিম তা দেয় পালা করে। ডিম ফুটতে সময় লাগে ২১-২৭ দিন।
সুইচোরা পাখি বাসা বানায় মাটিতে গর্ত করে। বছরে দুবার বাসা করে। বাসা বাঁধার সময় বর্ষা ও হেমন্ত ছাড়া অন্য সব ঋতু। ২ থেকে ৬ দিন লাগিয়ে তারা বাসা করার জায়গা নির্ধারণ করে। ঠোঁট ও পা দিয়ে গর্ত করে। গর্তের মুখ ছোট হয় এবং ভেতরের দিকে যেতে যেতে ক্রমশ তা বড় হতে থাকে। ডিম পাড়ার জায়গাটাকে গোলাকার রাখে সুইচোরা। গর্ত খোঁড়ার এই কাজ শেষ করতে তাদের লাগে ৫-৭দিন। তারা এমনভাবে বাসা করে যে বৃষ্টি বা বন্যা হলেও তাদের গর্তের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা কম।
মজার বিষয় হলো সুইচোরাকে পুরোপুরি সামাজিক পাখি বলা যায়। মানুষের মতো ওরা একসঙ্গে থাকতে ভালোবাসে। যখন বাসা বানায় সবাই একসসেঙ্গই কাছাকাছি বাসা বানিয়ে থাকতে তারা পছন্দ করে।
অধিকাংশ ক্ষেত্রেই একসাথে ৬টা করে ডিম পাড়ে সুইচোরা। তবে কখনো কখনো এর কমবেশিও হয়। পুরুষ ও মেয়ে পাখি দুজনে মিলেই ডিম তা দেয় পালা করে। ডিম ফুটতে সময় লাগে ২১-২৭ দিন।
সবুজ সুইচোরা
সমনাম : নরুন-চেরা।
ইংরেজি নাম: Green Bee-eater
বৈজ্ঞানিক নাম : M. orientalis
প্রায় ৫ সেন্টিমিটার দীর্ঘ লেজসহ এদের দৈর্ঘ্যে প্রায় ১৬-১৮ সেন্টিমিটার হয়। স্ত্রী-পুরুষ পাখির প্রভেদ বুঝা যায় না।
এদের গায়ের রঙ উজ্জ্বল সবুজ হয়। মাথার রঙ তামাটে। গলায় সাদা রঙের এবং এর নিচের দিকে কালো রেখা আছে। ঠোঁটের রঙ কালো। ঠোঁট ধারালো, অগ্রভাগ সরু ও বাঁকানো। ঠোঁটের গোড়া থেকে চোখ স্পর্শ করে চওড়া কালো রেখা রয়েছে। দেখতে অনেকটা কাজল টানা চোখের মতো মনে হয়। এরা পাহাড় বা নদীর খাঁড়া পাড়ে গর্ত করে ডিম পাড়ে। বাসা তৈরি করতে প্রায় ৪ থেকে ৬ দিন সময় লাগে। বাসা তৈরির সময় এরা ঠোঁট এবং পা ক্রমাগত ব্যবহার করে।
প্রায়ই দেখা যায়, উঁচু পাহাড় বা নদীর পাড়ে এক সাথে অনেক পাখি বাসা তৈরি করে বাস করে। গ্রীষ্মকালে স্ত্রী পাখি ৫-৭টি সাদাটে ডিম পাড়ে। স্ত্রী-পুরুষ উভয়ই ডিমে তা দেয়। প্রায় ২১-২৭ দিন ডিমে তা দেওয়ার পর ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয়। বাচ্চাগুলো উড়া না শেখা পর্যন্ত, উভয় পাখি এদের খাবার জোগান দেয়। এই সময় এরা নিজেদের বাসা ছাড়াও প্রতিবেশির বাসার উপরও নজর রাখে। খাড়া পাড়ের কারণে এদের বাসায় বিড়াল জাতীয় মাংশাসী প্রাণী হানা দিতে পারে না।
পিঙ্গল মাথা সুইচোরা
ইংরেজি নাম : Chestnut headed bee Eater
বৈজ্ঞানিক নাম : Merops leschenaulli
এদের সারা শরীর পিঙ্গল বর্ণের হলেও মাথা রঙের বিচারে এই সুইচোরার এরূপ নামকরণ করা হয়েছে। প্রায় ৫ সেন্টিমিটার দীর্ঘ লেজসহ এদের দৈর্ঘ্যে প্রায় ১৬-১৮ সেন্টিমিটার হয়। স্ত্রী-পুরুষ পাখির প্রভেদ বুঝা যায় না। এদের গলার রঙ হলুদ। এই হলুদ রঙের নিচের দিকে একটা কালচে পিঙ্গল রঙের বলয় আছে। পেটের রঙ সবুজাভ। লেজের উপর দিক নীল রং। ডানার রং সবুজ। ঠোঁটের গোড়া থেকে চোখ স্পর্শ করে হাল্কা কালো রেখা রয়েছে।
পাহাড় বা নদীর খাঁড়া পাড়ে গর্ত করে ৪ থেকে ৬টি ডিম পাড়ে। প্রায় ২১-২৭ দিন ডিমে তা দেওয়ার পর ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয়।
ইংরেজি নাম : Chestnut headed bee Eater
বৈজ্ঞানিক নাম : Merops leschenaulli
এদের সারা শরীর পিঙ্গল বর্ণের হলেও মাথা রঙের বিচারে এই সুইচোরার এরূপ নামকরণ করা হয়েছে। প্রায় ৫ সেন্টিমিটার দীর্ঘ লেজসহ এদের দৈর্ঘ্যে প্রায় ১৬-১৮ সেন্টিমিটার হয়। স্ত্রী-পুরুষ পাখির প্রভেদ বুঝা যায় না। এদের গলার রঙ হলুদ। এই হলুদ রঙের নিচের দিকে একটা কালচে পিঙ্গল রঙের বলয় আছে। পেটের রঙ সবুজাভ। লেজের উপর দিক নীল রং। ডানার রং সবুজ। ঠোঁটের গোড়া থেকে চোখ স্পর্শ করে হাল্কা কালো রেখা রয়েছে।
পাহাড় বা নদীর খাঁড়া পাড়ে গর্ত করে ৪ থেকে ৬টি ডিম পাড়ে। প্রায় ২১-২৭ দিন ডিমে তা দেওয়ার পর ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয়।
নীললেজা সুইচোরা
ইংরেজি নামঃ Blue tailed Bee Eater
বৈজ্ঞানিক নামঃ Merops Philipplinus
পিঙ্গল মাথা সুইচোরার মতো এদেরও মাথা-বুক-ঘাড়-গলা পিঙ্গল রঙের। তবে এদের গলায় কোনো কালো রেখা থাকে না। পিঠের শেষ দিক থেকে লেজের উপরদিক পর্যন্ত নীলচে রং। পাখার প্রান্তদেশে কালো বর্ণের পালক রয়েছে। ঠোঁটের গোড়া থেকে চোখ স্পর্শ করে চওড়া কালো রেখা রয়েছে। অনেকটা কাজল টানা চোখের মতো মনে হয়। প্রায় ৫ সেন্টিমিটার দীর্ঘ লেজসহ এদের দৈর্ঘ্যে প্রায় ২৩-২৬ সেন্টিমিটার হয়। স্ত্রী-পুরুষ পাখির প্রভেদ বুঝা যায় না।
অন্যান্য সুইচোরার মতোই এদের প্রিয় খাবার মৌমাছি। মৌমাছি ছাড়াও এরা ফড়িং,মথ ইত্যাদি আহার করে। পাহাড় বা নদীর খাঁড়া পাড়ে গর্ত করে ৪ থেকে ৬টি ডিম পাড়ে। প্রায় ২১-২৭ দিন ডিমে তা দেওয়ার পর ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয়।
ইংরেজি নামঃ Blue tailed Bee Eater
বৈজ্ঞানিক নামঃ Merops Philipplinus
পিঙ্গল মাথা সুইচোরার মতো এদেরও মাথা-বুক-ঘাড়-গলা পিঙ্গল রঙের। তবে এদের গলায় কোনো কালো রেখা থাকে না। পিঠের শেষ দিক থেকে লেজের উপরদিক পর্যন্ত নীলচে রং। পাখার প্রান্তদেশে কালো বর্ণের পালক রয়েছে। ঠোঁটের গোড়া থেকে চোখ স্পর্শ করে চওড়া কালো রেখা রয়েছে। অনেকটা কাজল টানা চোখের মতো মনে হয়। প্রায় ৫ সেন্টিমিটার দীর্ঘ লেজসহ এদের দৈর্ঘ্যে প্রায় ২৩-২৬ সেন্টিমিটার হয়। স্ত্রী-পুরুষ পাখির প্রভেদ বুঝা যায় না।
অন্যান্য সুইচোরার মতোই এদের প্রিয় খাবার মৌমাছি। মৌমাছি ছাড়াও এরা ফড়িং,মথ ইত্যাদি আহার করে। পাহাড় বা নদীর খাঁড়া পাড়ে গর্ত করে ৪ থেকে ৬টি ডিম পাড়ে। প্রায় ২১-২৭ দিন ডিমে তা দেওয়ার পর ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয়।
পাহাড়ি সুইচোরা
ইংরেজি নামঃ Blue Bearheaded Bee Eater
বৈজ্ঞানিক নামঃ Nyctyornis athertoni
সুইচোরার সব প্রজাতির মধ্যে এটিই সবচেয়ে বড়। প্রায় ৬ সেন্টিমিটার দীর্ঘ লেজসহ এদের দৈর্ঘ্যে প্রায় ৩৩-৩৫ সেন্টিমিটার হয়। স্ত্রী-পুরুষ পাখির প্রভেদ বুঝা যায় না।
মূলত এ্ই সুইচোরা সবুজ রঙের হয়। তবে গলা থেকে বুকের খানিকটা এবং পাখায় নীলচে রং আছে। এদের গলায় কোনো কালো রেখা থাকে না। পেটে হলুদের সাথে সবুজ রঙের হালকা টান লক্ষ্য করা যায়। এদের লেজে সুঁইয়ের মতো সরু লম্বা পালক নেই। ফলে এদের লেজের অগ্রভাগ প্রায় বর্গাকার। পাহাড় বা নদীর খাঁড়া পাড়ে গর্ত করে ৪ থেকে ৬টি ডিম পাড়ে। প্রায় ২১-২৭ দিন ডিমে তা দেওয়ার পর ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয়।
ইংরেজি নামঃ Blue Bearheaded Bee Eater
বৈজ্ঞানিক নামঃ Nyctyornis athertoni
সুইচোরার সব প্রজাতির মধ্যে এটিই সবচেয়ে বড়। প্রায় ৬ সেন্টিমিটার দীর্ঘ লেজসহ এদের দৈর্ঘ্যে প্রায় ৩৩-৩৫ সেন্টিমিটার হয়। স্ত্রী-পুরুষ পাখির প্রভেদ বুঝা যায় না।
মূলত এ্ই সুইচোরা সবুজ রঙের হয়। তবে গলা থেকে বুকের খানিকটা এবং পাখায় নীলচে রং আছে। এদের গলায় কোনো কালো রেখা থাকে না। পেটে হলুদের সাথে সবুজ রঙের হালকা টান লক্ষ্য করা যায়। এদের লেজে সুঁইয়ের মতো সরু লম্বা পালক নেই। ফলে এদের লেজের অগ্রভাগ প্রায় বর্গাকার। পাহাড় বা নদীর খাঁড়া পাড়ে গর্ত করে ৪ থেকে ৬টি ডিম পাড়ে। প্রায় ২১-২৭ দিন ডিমে তা দেওয়ার পর ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয়।
সুইচোরা পাখিরা দলবদ্ধভাবে বসবাস করতে পছন্দ করে। নদীর পাড় বা পাহাড় টিলার গায়ে সুড়ঙ্গ তৈরি করে বাসা বানায়। বাসা তৈরির কাজে স্ত্রী-পুরুষ দুজনই সমানভাবে কাজ করে। সেই সঙ্গে দলের অন্য পরিবারভুক্ত সুইচোরা পাখিও এ কাজ অংশ নিয়ে সাহায্য করে। এভাবে তাদের সহযোগিতা এবং দলবদ্ধভাবে বাস করার কারণ হলো—শত্রুর আক্রমণ থেকে খুব সহজে প্রতিরোধ করতে পারে। এরা নির্দিষ্ট একটি পুরুষ ও একটি স্ত্রী পাখি জোড়া বাঁধে। সুইচোরা একটি দিবাচর পাখি। সেই সঙ্গে এরা বেশ শৌখিন পাখি। খুব সকাল জেগেই এরা খাবারের সন্ধানে বেরিয়ে পড়ে। এরা নিজের পালকের বেশ যত্ন নেয়। পানি কিংবা বালুর মধ্যে এদের গোসলের কাজ সেরে নেয় এবং পালকগুলো সুবিন্যস্ত করে খুব ধীরে ধীরে। বলতে গেলে এরা আমাদের দেশের রমণীদের মতো সাজুগুজু কাজে অনেক সময় ব্যয় করে।
** বিঃ দ্রঃ লেখাটিতে ব্যবহৃত সকল তথ্য এবং ছবি ইন্টারনেট(Open Source) থেকে নেওয়া। দেশি ফটোগ্রাফারদের অনুমতিক্রমেই তাদের ছবিগুলো প্রদান করা হয়েছে এখানে।
* লেখাটির মান উন্নয়ন করায় আপনার উপদেশ, সমালোচনা, অনুপ্রেরণা একান্তভাবে কাম্য।
* লেখাটির মান উন্নয়ন করায় আপনার উপদেশ, সমালোচনা, অনুপ্রেরণা একান্তভাবে কাম্য।